বাংলাদেশ ব্যাংকে সংরক্ষিত সাবেক ও বর্তমান কর্মকর্তাদের所有所有 লকার ফ্রিজ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) বাংলাদেশ ব্যাংকের একটি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র জানিয়েছে, বর্তমানে লকারে নতুন কোনো সম্পদ রাখা বা পুরোনো কোনো সম্পদ বের করা নিষিদ্ধ। দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) মনে করছে, এই বিশেষ লকারগুলোতে গোপনে বিপুল পরিমাণ অপ্রদর্শিত অর্থ ও সম্পদ জমা রয়েছে।
এর আগে, গত রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) দুর্নীতি দমন কমিশনের পরিচালক কাজী সায়েমুজ্জামান বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের কাছে সব লকার ফ্রিজ করার অনুরোধ জানিয়ে একটি চিঠি পাঠান। এতে উল্লেখ করা হয়, সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারীরা যেন কোনোভাবেই লকার থেকে সম্পদ সরিয়ে নিতে না পারেন।
সম্প্রতি, বাংলাদেশ ব্যাংকের এক সাবেক ডেপুটি গভর্নরের ব্যক্তিগত লকার থেকে বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা ও স্বর্ণালংকার উদ্ধার করেছে দুদক। এই ঘটনার পরপরই কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সব সংরক্ষিত লকার বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
এই পদক্ষেপ দুর্নীতি দমনের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ হলেও, এটি ব্যাংক কর্মকর্তাদের মধ্যে উদ্বেগ তৈরি করেছে। অর্থনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, এই সিদ্ধান্ত ব্যাংকিং খাতে স্বচ্ছতা আনার ক্ষেত্রে কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে।
Leave a comment