Home জাতীয় সংবিধান সংস্কার প্রস্তাবে ‘লিঙ্গ পরিচয়ে’ সমকামিতার বৈধতা নিয়ে ১৮০ শিক্ষকের উদ্বেগ
জাতীয়

সংবিধান সংস্কার প্রস্তাবে ‘লিঙ্গ পরিচয়ে’ সমকামিতার বৈধতা নিয়ে ১৮০ শিক্ষকের উদ্বেগ

Share
Share

ঢাকা, ৩১ মে ২০২৫—বাংলাদেশের সংবিধান সংস্কার প্রস্তাবনায় ‘লিঙ্গ পরিচয়’ (Gender Identity) শব্দ ব্যবহারের মাধ্যমে সমকামিতাকে সাংবিধানিক বৈধতা দানের আশঙ্কা প্রকাশ করে উদ্বেগ জানিয়েছেন দেশের ১৮০ জন বিশ্ববিদ্যালয় ও মেডিকেল কলেজের শিক্ষক। আজ শনিবার (৩১ মে ২০২৫) এক যৌথ বিবৃতিতে তারা এই উদ্বেগ প্রকাশ করেন।

বিবৃতিতে শিক্ষকরা বলেন, সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদনে ২৮ ও ২৯ অনুচ্ছেদে বৈষম্যের অননুমোদিত কারণের তালিকায় ‘নারী-পুরুষভেদ’-এর পরিবর্তে অসংজ্ঞায়িত ‘লিঙ্গ’ শব্দের ব্যবহার নিয়ে তারা গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। তাদের মতে, এই অসংজ্ঞায়িত ‘লিঙ্গ’ শব্দটি ‘লিঙ্গ পরিচয়’ বা ‘জেন্ডার আইডেন্টিটি’ হিসেবে ব্যাখ্যা করার সুযোগ সৃষ্টি করবে, যা এলজিবিটিকিউ+ (LGBTQ+) বা সমকামী অধিকারকে সাংবিধানিক বৈধতা দেওয়ার পথ খুলে দেবে।

শিক্ষকরা আরও উল্লেখ করেন যে, জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন, গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন এবং পুলিশ সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদনেও অনুরূপ সুপারিশ করা হয়েছে। জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন ‘বৈচিত্র্য ও অন্তর্ভুক্তিকরণ’ (Diversity and Inclusion) বিষয়ে সুপারিশ করেছে, যা লিঙ্গ বৈচিত্র্যের নামে এলজিবিটিকিউ+ অন্তর্ভুক্তিকরণের ইঙ্গিত বহন করে। গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন গণমাধ্যমের সব পর্যায়ে ‘নারী-পুরুষ’-এর পরিবর্তে ‘সব জেন্ডার’-এর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার সুপারিশ করেছে, এবং পুলিশ সংস্কার কমিশনও ‘নারী ও শিশুবান্ধব পুলিশিং’-এর পরিবর্তে ‘জেন্ডার ও শিশুবান্ধব পুলিশিং’-এর সুপারিশ করেছে। একইভাবে, নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশনও সংবিধানের ২৮ ও ২৯ নম্বর ধারায় ‘নারী-পুরুষ’ শব্দযুগলের পরিবর্তে অসংজ্ঞায়িত ‘লিঙ্গ পরিচয়’ শব্দের ব্যবহারের সুপারিশ করেছে, যা বাস্তবায়িত হলে তা ধর্মীয় অনুশাসনের বিরুদ্ধে গিয়ে এলজিবিটিকিউ+ তথা সমকামীদের রাষ্ট্রীয় বৈধতা দেয়ার শামিল হবে বলে তারা মনে করেন।

বিবৃতিতে শিক্ষকরা জোর দিয়ে বলেন, বাংলাদেশের সমাজ ব্যবস্থা মূলত ধর্মীয় মূল্যবোধ ও নৈতিকতার ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত। ইসলামসহ এদেশে প্রচলিত অন্যান্য ধর্মীয় বিশ্বাসে সমকামিতা ও অপ্রাকৃতিক যৌন সম্পর্ক স্পষ্টভাবে নিষিদ্ধ। তারা মনে করিয়ে দেন যে, বাংলাদেশ দণ্ডবিধির ৩৭৭ ধারা এখনও বলবৎ আছে, যা অপ্রাকৃতিক যৌন সম্পর্ককে শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে চিহ্নিত করে। যদি সংবিধান সংস্কার কমিশন বা নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবিত ২৮ ও ২৯ নম্বর ধারা এমনভাবে প্রয়োগ করা হয় যা দণ্ডবিধির ৩৭৭ ধারার বিরোধী বা তাকে প্রশ্নবিদ্ধ করে, তবে এটি দেশের প্রচলিত আইন ও নৈতিক কাঠামোর মধ্যে বিপজ্জনক দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবে। এর ফলে সমকামিতা ও অস্বাভাবিক যৌন আচরণ সামাজিকভাবে স্বীকৃতি পেতে পারে, যা দেশের ঐতিহ্যবাহী পরিবারকেন্দ্রিক সমাজকে হুমকির মুখে ফেলবে বলে শিক্ষকরা মনে করেন।

শিক্ষকরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করেন যে, ধর্ম, সংস্কৃতি এবং মূল্যবোধের প্রতি অবজ্ঞা প্রদর্শন করে কিছু চাপিয়ে দেওয়াকে কখনোই উন্নয়ন বা সংস্কার বলা যায় না। তাদের মতে, নারী অধিকার এবং মানবাধিকার অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ, তবে তা বাংলাদেশের নিজস্ব সমাজ ব্যবস্থা ও আইনি কাঠামোর সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ হতে হবে। অন্যথায়, এটি আত্মঘাতী এবং বিভ্রান্তিকর হবে বলে তারা মন্তব্য করেন।

এই বিবৃতিতে ৪৪ জন প্রফেসর, ৩১ জন অ্যাসোসিয়েট প্রফেসর, ৬২ জন অ্যাসিস্টেন্ট প্রফেসর এবং ৪৩ জন লেকচারারসহ মোট ১৮০ জন শিক্ষক স্বাক্ষর করেছেন। বিবৃতি প্রদানকারীদের মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩৬ জন, বুটেক্সের ১৩ জন, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২ জন, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ১১ জন, ইন্ডিপেন্ডেন্ট ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের ৯ জন, বুয়েটের ৭ জন, কুয়েটের ৫ জন এবং বিভিন্ন মেডিকেল কলেজের ৩৩ জন শিক্ষকসহ অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয় ও মেডিকেল কলেজের শিক্ষকবৃন্দ রয়েছেন। বিবৃতি প্রদানকারী শিক্ষকদের বিস্তারিত তালিকা www.mullobodh.com ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে।

১৮০ জন শিক্ষকের নামের তালিকা নিচে সংযুক্ত করা হলো:

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

প্রফেসর সাবিনা ইয়াসমিন, প্রফেসর কামরুল হাসান, প্রফেসর আ খ ম ইউনুস, প্রফেসর মুহাম্মাদ নুরুল ইসলাম, প্রফেসর মুহাম্মদ ইউসুফ ইবন হোছাইন, প্রফেসর মো: আবুল কালাম আজাদ, প্রফেসর কামরুল হাসান, প্রফেসর মো. সাইফুল্লাহ, অবসরপ্রাপ্ত প্রফেসর মোহাম্মদ শোয়ায়েব, এসোসিয়েট প্রফেসর আহম্মদ উল্লাহ, এসোসিয়েট প্রফেসর সাইফুদ্দীন আহমদ, এসোসিয়েট প্রফেসর মো: ইমরান হোসেন, এসোসিয়েট প্রফেসর মুহাম্মদ আরশাদুল হাসান, এসোসিয়েট প্রফেসর মুহা রফিকুল ইসলাম, এসোসিয়েট প্রফেসর মুহাম্মাদ ইব্রাহীম, এসোসিয়েট প্রফেসর আহম্মদ উল্লাহ, এসিস্টেন্ট প্রফেসর মোঃ আরিফুল ইসলাম, এসিস্টেন্ট প্রফেসর মোস্তফা মনজুর, এসিস্টেন্ট প্রফেসর একরামুল হুদা, অ্যাসিস্টেন্ট প্রফেসর মোস্তফা মনজুর, অ্যাসিস্টেন্ট প্রফেসর মোঃ আরিফুল ইসলাম, অ্যাসিস্টেন্ট প্রফেসর ফারজানা পারভীন চৌধুরী, অ্যাসিস্টেন্ট প্রফেসর মুহাম্মদ ওয়াহিদুল আলম, অ্যাসিস্টেন্ট প্রফেসর ইকরামুল হাসান, অ্যাসিস্টেন্ট প্রফেসর মুহাম্মদ ফরিদ হোসাইন পাটওয়ারী, অ্যাসিস্টেন্ট প্রফেসর রাশেদা আক্তার, অ্যাসিস্টেন্ট প্রফেসর মোহছেনা খানম, লেকচারার কে. এম. ওয়াজেদুল ইসলাম, লেকচারার আব্দুল্লাহ যোবায়ের, লেকচারার মো: আব্দুস সবুর, লেকচারার মোঃ জহির রায়হান,  লেকচারার মোসা: সাদিয়া আক্তার, লেকচারার জাওয়াদ ইবনে ফরিদ, লেকচারার জাহাঙ্গীর আলম, লেকচারার মো. রাসেল বিশ্বাস ও লেকচারার ওয়াসিক সাজিদ খান।

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়

প্রফেসর মো: মাসুদ করিম, প্রফেসর মুহাম্মদ জাকারিয়া, প্রফেসর মোঃ আমিনুল ইসলাম, প্রফেসর মোহাম্মদ লিয়াকত আলী, এসোসিয়েট প্রফেসর মোঃ শরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া, অ্যাসিস্টেন্ট প্রফেসর মো. মাসুম মুশফিক ও অ্যাসিস্টেন্ট প্রফেসর ইফতেখারুল ইসলাম ইমন।

বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়

প্রফেসর এমদাদ সরকার, এসোসিয়েট প্রফেসর মো. সুলতান মাহমুদ, অ্যাসিস্টেন্ট প্রফেসর তনিমা রহমান তন্নি, অ্যাসিস্টেন্ট প্রফেসর নুসরাত জাহান, অ্যাসিস্টেন্ট প্রফেসর সামারা ইসলাম নিশি, অ্যাসিস্টেন্ট প্রফেসর নুরুন্নেসা, অ্যাসিস্টেন্ট প্রফেসর জেসমিন নাহার কামনা, অ্যাসিস্টেন্ট প্রফেসর দেওয়ান মোরশেদ আহমেদ, অ্যাসিস্টেন্ট প্রফেসর ফাহমিদা, অ্যাসিস্টেন্ট প্রফেসর তাবাসসুম ফেরদৌস, অ্যাসিস্টেন্ট প্রফেসর মো: জাওয়াদ ইবনে আমিন, অ্যাসিস্টেন্ট প্রফেসর মোহাম্মাদ আব্বাস উদ্দীন শায়ক ও লেকচারার সুলতানা উম্মে হাবিবা।

শাহজালাল বিজ্ঞান প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়

প্রফেসর মোহাম্মদ রেজা সেলিম, প্রফেসর মোহাম্মদ আবুল  হাসনাত, প্রফেসর মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ আল মুমিন, প্রফেসর সাবিহা আফরিন, প্রফেসর মোহাম্মদ সেলিম, প্রফেসর মো: শাহ আলম, প্রফেসর শামীমা তাসনীম, এসোসিয়েট প্রফেসর মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন, এসোসিয়েট প্রফেসর আমেনা খাতুন, এসোসিয়েট প্রফেসর সৈয়দ মোঃ ওমর ফারুক, অ্যাসিস্টেন্ট প্রফেসর জসির আহমদ ও লেকচারার মোহাম্মদ ইমরান হোসেন।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়

প্রফেসর শাহাদাত হোছাইন, প্রফেসর মোহাম্মদ রোকন উদ্দীন, প্রফেসর তানভীর মোহাম্মদ হায়দার আরিফ, প্রফেসর মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম, প্রফেসর মো: আকতার হোসেন, প্রফেসর হাসান খালেদ রউফ, প্রফেসর মুহাম্মদ সাখাওয়াত হুসাইন, প্রফেসর মো: এনায়েত উল্যা পাটওয়ারী, এসোসিয়েট প্রফেসর মুহাম্মদ শফিউর রহমান চৌধুরী, এসোসিয়েট প্রফেসর মোহাম্মদ মোজাম্মেল হক ও এসোসিয়েট প্রফেসর সামসুন নাহার মিতুল।

ইন্ডিপেন্ডেন্ট ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ (আইইউবি)

এসোসিয়েট প্রফেসর মোহাম্মদ সরোয়ার হোসেন, এসোসিয়েট প্রফেসর এসকে. মাহাতাবউদ্দিন (খণ্ডকালীন), এসোসিয়েট প্রফেসর মো: কাফিউল ইসলাম, অ্যাসিস্টেন্ট প্রফেসর জসীম উদ্দীন, অ্যাসিস্টেন্ট প্রফেসর আসিফ মাহমুদ, অ্যাসিস্টেন্ট প্রফেসর মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, লেকচারার মাহমুদুল ইসলাম, লেকচারার মোঃ আসিফ বিন খালেদ ও লেকচারার সৈয়দ তানজীম পাশা।

মানারাত ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি

অ্যাসিস্টেন্ট প্রফেসর মুহাম্মদ রুহুল আমিন রাব্বানী, অ্যাসিস্টেন্ট প্রফেসর মো: তাসনীম ফেরদৌস, এসিস্টেন্ট প্রফেসর আব্দুল্লাহিল গনি, অ্যাসিস্টেন্ট প্রফেসর মো. শাফায়াত হোসাইন, লেকচারার মুহাম্মদ আব্দুল খালিক ও লেকচারার সাহেল মোশতারী ও লেকচারার মুহাম্মদ আব্দুল খালিক।

খুলনা প্রকৌশল প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়

অ্যাসিস্টেন্ট প্রফেসর মোঃ আহসান হাবিব, লেকচারার শাহরিয়ার হাসান রাতুল, লেকচারার মোঃ রিপন ইসলাম ও লেকচারার মো: ফয়সাল ফেরদৌস।

ঢাকা প্রকৌশল প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়

প্রফেসর কাজী রফিকুল ইসলাম, লেকচারার মোঃ নাজমুল হাসান সাকিব ও লেকচারার মো. রাজিবুল ইসলাম।

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

প্রফেসর শেখ মোহাম্মদ রাফিউল হক ও অ্যাসিস্টেন্ট প্রফেসর তাহিরা ফারজানা।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়

প্রফেসর মোঃ আরিফ উল ইসলাম, এসোসিয়েট প্রফেসর আবুল কালাম আজাদ, এসিস্টেন্ট প্রফেসর মুহাম্মদ কামরুল ইসলাম ও অ্যাসিস্টেন্ট প্রফেসর মোঃ শরিফুল ইসলাম।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

প্রফেসর মোহাম্মদ আবদুল হান্নান ও প্রফেসর শাফিউল ইসলাম।

রাজশাহী প্রকৌশল প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়

প্রফেসর মো রবিউল ইসলাম সরকার ও অ্যাসিস্টেন্ট প্রফেসর আব্দুল মজিদ পারভেজ।

চট্টগ্রাম প্রকৌশল প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়

অ্যাসিস্টেন্ট প্রফেসর মোঃ নূর হোসেন।

বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

প্রফেসর আমিরুল ইসলাম, এসোসিয়েট প্রফেসর মোঃ জাকির হোসেন তালুকদার, অ্যাসিস্টেন্ট প্রফেসর সাইফুল ইসলাম ও লেকচারার মরিয়ম আক্তার।

অন্যান্য পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়

বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালের অ্যাসিস্টেন্ট প্রফেসর রবিউল ইসলাম, লেকচারার নাহিন আনজুম সাইদ ও লেকচারার মেহেরিন আহমেদ রোজা। যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর মোঃ অছিকুর রহমান ও লেকচারার মাঈন উদ্দিন। বাংলাদেশ মেরিটাইম বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাসিস্টেন্ট প্রফেসর মো: সাইফুল ইসলাম ও এসিস্টেন্ট প্রফেসর মো সাইফুল ইসলাম। গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ফারহানা ইয়াসমিন। হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর মোঃ মামুনুর রশীদ ও অ্যাসিস্টেন্ট প্রফেসর মো জিসান মাহমুদ। মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় প্রফেসর মোঃ আব্দুল্লাহ আল মামুন। শের ই বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর আশরাফী হোসেন।

অন্যান্য প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়

ঢাকা আন্তর্জাতিক বিশ্ববিদ্যালয়ের এসোসিয়েট প্রফেসর মিলি রহমান। ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটির লেকচারার মোনায়েম খান। গ্রীন ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের লেকচারার মোঃ আতিকুল ইসলাম। আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় চট্টগ্রামের অ্যাসিস্টেন্ট প্রফেসর মহসিনা ফাতেমা, লেকচারার আয়েশা পারভীন ও লেকচারার ফাতিমা আক্তার। বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির লেকচারার ফাতিমা যাহরা আহসান রাইসা। বিজিএমইএ ইউনিভার্সিটি অব ফ্যাশন অ্যান্ড টেকনোলজির অ্যাসিস্টেন্ট প্রফেসর তামান্না। আহসানিয়া মিশন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের লেকচারার রাফিয়া আতকিয়া রাফা। আহসানুল্লাহ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাসিস্টেন্ট প্রফেসর  ডক্টর ফারিয়াল ইসলাম ফারহা ও লেকচারার ফারজানা ফাইজা। নর্দান বিশ্ববিদ্যালয়ের লেকচারার রওনক জাহান ও লেকচারার এস এম মাসুদুর রহমান। নটরডেম বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের অ্যাসিস্টেন্ট প্রফেসর নাজমা আক্তার। প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়ের লেকচারার মোঃ জাহিদুল ইসলাম ইভান। বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের এসোসিয়েট প্রফেসর ড. হাফিজ আশরাফুল হক। মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটি সিলেটের লেকচারার রুহুল আমিন। বাংলাদেশ ইন্সটিটিউট অব ক্যাপিটাল মার্কেটের অ্যাসিস্টেন্ট প্রফেসর এস. এম. কালবীন ছালিমা।

মেডিকেল কলেজ

বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর অধ্যাপক মোঃ ইকবাল মাহমুদ চৌধুরী, এসোসিয়েট প্রফেসর মোহাম্মদ গোলাম ফারুক হোসেন, এসোসিয়েট প্রফেসর শাহীন আরা আনওয়ারী, অ্যাসিস্টেন্ট প্রফেসর মোস্তফা নূরুজজামান ও অ্যাসিস্টেন্ট প্রফেসর ডাঃ মোঃ শাহাদাত হোসেন। রাজশাহী মেডিকেল কলেজের এসোসিয়েট প্রফেসর ডা. শেখ মোঃ আবু হেনা মোস্তফা আলীম। কক্সবাজার মেডিকেল কলেজের এসোসিয়েট প্রফেসর ওসমানুর রশীদ। কুমিল্লা মেডিকেল কলেজের প্রফেসর অধ্যাপক ডা এ এইচ এম দেলোয়ার, এসোসিয়েট প্রফেসর ডা. মো. আরিফ মোর্শেদ খান, অ্যাসিস্টেন্ট প্রফেসর ডা. আতিশা রাব্বী, অ্যাসিস্টেন্ট প্রফেসর মোহাম্মদ ফরহাদ আবেদীন, অ্যাসিস্টেন্ট প্রফেসর রাসেল আহম্মেদ, অ্যাসিস্টেন্ট প্রফেসর ডা: জহির উদ্দিন মোহাম্মদ বাবর, অ্যাসিস্টেন্ট প্রফেসর এম এ ওসমান ফারুকি, অ্যাসিস্টেন্ট প্রফেসর নাসরিন আফরোজ ও অ্যাসিস্টেন্ট প্রফেসর আশরাফ উল মতিন। ঢাকা মেডিকেল কলেজের প্রফেসর জোহরা জামিলা খান ও লেকচারার মো সারোয়ার জাহান। ডক্টরস ক্লাবের লেকচারার আরিফুন্নেছা। গোপালগঞ্জ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাসিস্টেন্ট প্রফেসর গোলাম সরোয়ার। কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালের অ্যাসিস্টেন্ট প্রফেসর ডাঃ ইমন জেরিন। কুয়েত বাংলাদেশ মৈত্রী সরকারী হাসপাতালের এসোসিয়েট প্রফেসর তাবিন্দা আঞ্জুম আজিজ। মেডিকেল কলেজ ফর উইমেন অ্যান্ড হসপিটাল অ্যাসিস্টেন্ট প্রফেসর মিলিভা মোজাফফর। স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অ্যাসিস্টেন্ট প্রফেসর ইরতিফা তাসনীম। নোয়াখালী মেডিকেল কলেজের এসোসিয়েট প্রফেসর মারিয়া তাবাস্সুম। রাজশাহী মেডিকেল কলেজের দন্ত বিভাগের লেকচারার ইসরাতুন্নাহার শিমু। রংপুর মেডিকেল কলেজের অ্যাসিস্টেন্ট প্রফেসর এ বি এম মোর্শেদ গনি ও লেকচারার আশিক মাহমুদ আলভী। সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজের এসোসিয়েট প্রফেসর নাহিদা জাফরীন, অ্যাসিস্টেন্ট প্রফেসর ডা. মোহাম্মদ আব্দুল কাইয়ুম ও লেকচারার ইয়াসমিন জুঁই। কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এসোসিয়েট প্রফেসর ডাঃ এস এম নাজিম উদ্দীন। শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজের এসোসিয়েট প্রফেসর হাবিব আহমেদ।

 

 

Share

Leave a comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Don't Miss

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতি ও সেনা প্রত্যাহার চায় হামাস

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতি, সব ইসরায়েলি সেনার প্রত্যাহার এবং মানবিক সহায়তার অবাধ প্রবাহ নিশ্চিত করার শর্তে যুক্তরাষ্ট্রের সাম্প্রতিক যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবের প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে ফিলিস্তিনের প্রতিরোধ...

পালানোর আগে শেখ হাসিনার ‘তোমরা আমাকে গুলি করে মেরে ফেলো’ মন্তব্য

গণ-অভ্যুত্থানের উত্তাল সময়ের এক সকালে সামরিক কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকে ক্ষুব্ধ হয়ে শেখ হাসিনা বলেছিলেন, “তাহলে তোমরা আমাকে গুলি করে মেরে ফেলো এবং গণভবনে...

Related Articles

শেখ হাসিনার দেশত্যাগ ইস্যুতে সৌদি যুবরাজকে জড়িয়ে প্রচার করা হয়েছে মিথ্যা তথ্য।

সম্প্রতি ‘ব্রেকিং নিউজ আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেশত্যাগের মুল ফাইল,...

ভেজাল ওষুধে বিপর্যস্ত স্বাস্থ্যব্যবস্থা, আটা-ময়দায় তৈরি হচ্ছে ট্যাবলেট!

বাংলাদেশে ফের সক্রিয় হয়ে উঠেছে নকল ও ভেজাল ওষুধের ব্যবসায়ী চক্র। গ্রাম...

৫ মাসের শিশুকে পুকুরে ফেলে হত্যা , নিখোঁজের নাটক সাজান মা

পাবনায় ঘুমন্ত অবস্থায় সোহাগী রানী নামে পাঁচ মাস বয়সী মেয়েকে পুকুরে ফেলে...

ইসরায়েলে পুনরায় ক্ষে পণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ইয়েমেন।

ইয়েমেনের ইরান-সমর্থিত সশস্ত্র হুথি গোষ্ঠী আবারও ইসরায়েলি ভূখণ্ড লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা...