ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার বিরুদ্ধে যে প্রতিবাদ ও নিন্দিত কার্যক্রম শুরু হয়েছে, তাতে দেশের বিভিন্ন স্থানে বিশেষ করে বিক্ষোভের সময় দোকান ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হামলা, ধ্বংসাচ্ছেদ এবং লুটপাটের ঘটনা লক্ষ্য করা যাচ্ছে।
আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী এ ব্যাপারে কঠোর পদক্ষেপ নিয়ে ইতোমধ্যে অন্তত ৪৯ জনকে গ্রেপ্তার করেছে। এই ঘটনার ফলে সমাজের বিভিন্ন অংশ থেকে নিন্দা ও ক্ষোভ প্রকাশ পেয়েছে, বিশেষ করে সোশ্যাল মিডিয়ায়।
৮ এপ্রিল মঙ্গলবার (বেলা সাড়ে ১১টা) ইসলামিক স্কলার ও বক্তা মিজানুর রহমান আজহারি নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে প্রকাশিত এক পোস্টে জানান, ‘বিক্ষোভের নামে লুটপাট নিতান্তই ছোটলোকি। যেসব অতিউৎসাহীরা এ গর্হিত কর্মকাণ্ডে জড়িয়েছে এরা সুযোগের অভাবে সৎ। এরা যেকোনো ভালো উদ্যোগকে মন্দ পরিণতির দিকে নিয়ে যায়। কোনো একটি স্মার্ট মুভকে মুহূর্তেই পণ্ড করে দেয়।
আজহারি আরও মন্তব্য করেন, “মূল ফোকাস থেকে সরে গিয়ে নির্বোধের মতো অপ্রাসঙ্গিক কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়ে। মুমিনের আচরণ কখনোই এমন নয়। প্রতিবাদের প্রতিটি স্টেপ হতে হবে যৌক্তিক ও বুদ্ধিদীপ্ত।”
ইসলামিক স্কলার মিজানুর রহমান আজহারির মতন সমাজের নেতাদের মন্তব্য থেকে স্পষ্ট যে, প্রতিটি প্রতিবাদী পদক্ষেপকে যৌক্তিক, আদর্শমুখী এবং নৈতিকতার সাথে পরিচালিত করা অপরিহার্য।
Leave a comment